তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগ গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার
Text size A A A
Color C C C C

সর্ব-শেষ হাল-নাগাদ: ১২ মার্চ ২০১৬

তথ্যপ্রযুক্তি খাতে বিশ্বে সবচেয়ে বড় আন্তর্জাতিক ইভেন্ট ‘ওয়ার্ল্ড কংগ্রেস অন ইনফরমেশন টেকনোলজি-২০২১’ (ডব্লিউসিআইটি) আয়োজন করবে বাংলাদেশ


প্রকাশন তারিখ : 2016-03-10

বৃহস্পতিবার সংখ্যাগরিষ্ঠের ভোটে ‘ওয়ার্ল্ড কংগ্রেস অন ইনফরমেশন টেকনোলজি-২০২১’ এর স্বাগতিক দেশ হিসেবে বাংলাদেশ মনোনীত হয়েছে বলে নিশ্চিত করেছেন তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগের মাননীয় প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক, এমপি। বাংলাদেশের প্রস্তাবটি গ্রহণে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বিগত সাত বছরে ডিজিটাল বাংলাদেশ বাস্তবায়নের অগ্রগতিসমূহ বিবেচনায় নেয়া হয়েছে ।

 

বৃহস্পতিবার অস্ট্রেলিয়ার ক্যানবেরায় ওয়ার্ল্ড ইনফরমেশন টেকনোলজি অ্যান্ড সার্ভিসেস অ্যালায়েন্সের (উইটসা) পরিচালনা পরিষদের সভায় সংখ্যাগরিষ্ঠ পরিচালকদের ভোটে বাংলাদেশের প্রস্তাব গৃহীত হয় এবং ২০২১ সালে ডব্লিউসিআইটি আয়োজনের জন্য বাংলাদেশকে স্বাগতিক দেশ হিসেবে মনোনীত করা হয়। বাংলাদেশের শক্তিশালী প্রতিদ্বন্দ্বী ছিল অস্ট্রেলিয়া। মোট ২৭ জন পরিচালক ভোটে অংশ নেন। 

 

ঐ দিন সকাল সাড়ে ১০টায় প্রধানমন্ত্রীর তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিষয়ক মাননীয় উপদেষ্টা জনাব সজীব ওয়াজেদ তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগের সামগ্রিক কার্যক্রম নিয়ে বৈঠককালে অস্ট্রেলিয়ার ক্যানবেরায় ওয়ার্ল্ড কংগ্রেস অন ইনফরমেশন অ্যান্ড কমিউনিকেশনস টেকনোলজি’২০১৬ -এ যোগদানরত বাংলাদেশ প্রতিনিধিদলের সদস্য লিভারেজিং আইসিটি ফর গ্রোথ, অ্যামপ্লয়মেন্ট অ্যান্ড গভর্নেন্স (এলআইসিটি) প্রকল্পের কমপোনেন্ট টিম লিডার সামি আহমেদ এক ই-মেইল বার্তায় ২০২১ সালে ডব্লিউসিআইটি বাংলাদেশে অনুষ্ঠানের ব্যাপারে ওয়ার্ল্ড ইনফরমেশন সার্ভিসেস অ্যান্ড টেকনোলজি অ্যালায়েন্সের বিশেষজ্ঞ কমিটির সিদ্ধান্তের কথা জানান। 

 

 

আইসিটি প্রতিমন্ত্রী এ সংবাদ উপদেষ্টা মহোদয়কে অবহিত করলে তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় তিনি বলেন, ‘এটি আমাদের জন্য অত্যন্ত আনন্দের সংবাদ এবং বড় অর্জন। ডব্লিসিআইটি’র মাধ্যমে বাংলাদেশের তথ্যপ্রযুক্তি খাতকে বহির্বিশ্বে ব্রান্ডিং করার সুযোগ তৈরি হলো’। 

 

প্রতিমন্ত্রী বলেন, ‘বাংলাদেশ এমন এক সময় এই বড় ইভেন্ট আয়োজনের জন্য মনোনয়ন পেয়েছে, যে সময়টি বর্তমান সরকারে ‘রূপকল্প ২০২১’ বাস্তবায়নের বছর। ২০২১ সালে তথ্যপ্রযুক্তি বিষয়ক এই আয়োজনের স্বাগতিক হওয়ার সুযোগ পাওয়া বাংলাদেশের জন্য বড় প্রাপ্তি।